প্রধান পাতা

খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে


Warning: strlen() expects parameter 1 to be string, array given in /home/khalinews/public_html/wp-includes/functions.php on line 262
(Last Updated On: )


করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কিছুক্ষণের মধ্যেই হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে। রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে তাকে নেয়া হবে। সেখানে তার সিটিস্ক্যান করানো হবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে আমরা জেনেছি, ম্যাডামকে আজকেই সিটি স্ক্যানের জন্য এভারকেয়ারে নিয়ে যাওয়া হবে। তবে এখন নাকি এক ঘণ্টা পর তা আমরা নিশ্চিত নই। তবে আজই নিয়ে যাওয়া হবে। সেই ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

রাত পৌনে ৯টার দিকে খালেদা জিয়ার গুলশানের ‘ফিরোজা’য় গাড়িবহর অপেক্ষা করতে দেখা যায়। ফিরোজার সামনে ছিল পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি।

এভারকেয়ার হাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা আল মামুন বলেন, আমরা এখনও তাকে (খালেদা জিয়া) রিসিভ করিনি। আমরা শুনেছি, তিনি আমাদের হাসপাতালে আসবেন।

ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোক্তার উজজামান বলেন, আমরা নির্দেশনা অনুযায়ী এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করেছি। যেকোনো সময় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে আনা হতে পারে।

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. জাহিদ হোসেন জানান, সিটিস্ক্যানের ফলাফলের ওপর দলের চেয়ারপারসনকে হাসপাতালে ভর্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।

বৃহস্পতিবার বিকেলে তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক দলের প্রধান মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এফএম সিদ্দিকী বলেন, খুব দ্রুত খালেদা জিয়ার সিটিস্ক্যান করানো হবে।

তিনি বলেন, কোভিডে আগে থেকে বলা যায় না অবস্থা কেমন হবে। এটা খুব দ্রুত পরিবর্তনশীল একটা রোগ। তবু আমরা দ্রুত সিটি স্ক্যান করিয়ে ফেলব। সিটি স্ক্যান দেখে যদি মনে করি, বাসায় রেখে চিকিৎসা করাটা উনার জন্য ভালো হবে, তাহলে বাসায় রাখব। যদি মনে করি, দু–তিন দিনের জন্য বা কয়েক দিনের জন্য হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে রাখা দরকার, আমরা সেটাও করব। এটা নির্ভর করবে সিটি স্ক্যানের রিপোর্টের ওপর।

বিএনপি চেয়ারপারসনকে দেখে আসার পর ফিরোজার সামনে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন এফএম সিদ্দিকী। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার সকালে জ্বর আসলেও এখন তার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে। তার ব্লাড রিপোর্ট ভালো। আমরা তার সিটিস্ক্যান করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যে কোনো সময় সিটিস্ক্যান করানো হবে। ইতোমধ্যেই আমরা সব প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার অংশ হিসাবে গত ১০ এপ্রিল নমুনা দেন। রাতেই ফল পজিটিভ আসে।

রোববার বিকালে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলের চেয়ারপারসনের করোনা আক্রান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়া ছাড়াও তার গৃহকর্মী ফাতেমাসহ বাসার মোট নয়জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দুপুরে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, করোনায় আক্রান্ত দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আল্লাহর অশেষ রহমতে এখন পর্যন্ত ভালো আছেন। সারাদেশের মানুষের দোয়ায় আশা করি, তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠবেন।

রাত পৌনে ৯টার দিকে খালেদা জিয়ার গুলশানের ‘ফিরোজা’য় গাড়িবহর অপেক্ষা করতে দেখা যায়। ফিরোজার সামনে ছিল পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি।

এভারকেয়ার হাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা আল মামুন বলেন, আমরা এখনও তাকে (খালেদা জিয়া) রিসিভ করিনি। আমরা শুনেছি, তিনি আমাদের হাসপাতালে আসবেন।

ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোক্তার উজজামান বলেন, আমরা নির্দেশনা অনুযায়ী এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করেছি। যেকোনো সময় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে আনা হতে পারে।

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. জাহিদ হোসেন জানান, সিটিস্ক্যানের ফলাফলের ওপর দলের চেয়ারপারসনকে হাসপাতালে ভর্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।

বৃহস্পতিবার বিকেলে তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক দলের প্রধান মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এফএম সিদ্দিকী বলেন, খুব দ্রুত খালেদা জিয়ার সিটিস্ক্যান করানো হবে।

তিনি বলেন, কোভিডে আগে থেকে বলা যায় না অবস্থা কেমন হবে। এটা খুব দ্রুত পরিবর্তনশীল একটা রোগ। তবু আমরা দ্রুত সিটি স্ক্যান করিয়ে ফেলব। সিটি স্ক্যান দেখে যদি মনে করি, বাসায় রেখে চিকিৎসা করাটা উনার জন্য ভালো হবে, তাহলে বাসায় রাখব। যদি মনে করি, দু–তিন দিনের জন্য বা কয়েক দিনের জন্য হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে রাখা দরকার, আমরা সেটাও করব। এটা নির্ভর করবে সিটি স্ক্যানের রিপোর্টের ওপর।

বিএনপি চেয়ারপারসনকে দেখে আসার পর ফিরোজার সামনে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন এফএম সিদ্দিকী। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার সকালে জ্বর আসলেও এখন তার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে। তার ব্লাড রিপোর্ট ভালো। আমরা তার সিটিস্ক্যান করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যে কোনো সময় সিটিস্ক্যান করানো হবে। ইতোমধ্যেই আমরা সব প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার অংশ হিসাবে গত ১০ এপ্রিল নমুনা দেন। রাতেই ফল পজিটিভ আসে।

রোববার বিকালে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলের চেয়ারপারসনের করোনা আক্রান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়া ছাড়াও তার গৃহকর্মী ফাতেমাসহ বাসার মোট নয়জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দুপুরে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, করোনায় আক্রান্ত দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আল্লাহর অশেষ রহমতে এখন পর্যন্ত ভালো আছেন। সারাদেশের মানুষের দোয়ায় আশা করি, তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠবেন।