জাতীয়

চোখের সামনেই ভাঙ্গনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা!


Warning: strlen() expects parameter 1 to be string, array given in /home/khalinews/public_html/wp-includes/functions.php on line 262
(Last Updated On: )

হরিপুর ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মোজাহারুল ইসলাম জানান, তিস্তার চরের মানুষ আমি। আমি জানি বসত বাড়ি ভাঙনের কষ্ট। গত ২৭ জুলাই চেয়ারম্যান হিসেবে শপথ নিয়েছি জনগণের সেবা করার প্রত্যয় নিয়ে।

চেয়ারম্যান আরও বলেন, গত ১৫দিনের ভাঙনে হরিপুরের কারেন্ট বাজার, চরমাদারী পাড়া গ্রামে ১০০ পরিবারের বসত ভিটা নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। পরিবারগুলো মানবের জীবন যাপন করছে। তিনি নদী ভাঙনের তালিকা উপজেলা ও জেলা প্রশাসনের নিকট পাঠিছেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আল মারুফ জানান, হরিপুরের বিভিন্ন স্থানে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। চেয়ারম্যান ও নেম্বারদের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১০০ পরিবারের বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলিন হয়েছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে হাজারও বসতবাড়ি।

তিনি বলেন এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরে জানানো হয়েছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ওয়ালিফ মন্ডল জানান, আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে ভাঙ্গন কবলিতদের তালিকা প্রস্তুত করার চেষ্টা করছি।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিবার্হী প্রকৌশলী আবু রায়হান জানান, ভাঙন কবলিত বিভিন্ন এলাকায় জিও টিউব ও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।

তিস্তার ভাঙ্গনে প্রতিবছর প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয় দাবি বিশ্লেষকদের। ভাঙ্গনরোধে মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন চান তিস্তাপাড়ের মানুষ।

হরিপুর ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মোজাহারুল ইসলাম জানান, তিস্তার চরের মানুষ আমি। আমি জানি বসত বাড়ি ভাঙনের কষ্ট। গত ২৭ জুলাই চেয়ারম্যান হিসেবে শপথ নিয়েছি জনগণের সেবা করার প্রত্যয় নিয়ে।

চেয়ারম্যান আরও বলেন, গত ১৫দিনের ভাঙনে হরিপুরের কারেন্ট বাজার, চরমাদারী পাড়া গ্রামে ১০০ পরিবারের বসত ভিটা নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। পরিবারগুলো মানবের জীবন যাপন করছে। তিনি নদী ভাঙনের তালিকা উপজেলা ও জেলা প্রশাসনের নিকট পাঠিছেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আল মারুফ জানান, হরিপুরের বিভিন্ন স্থানে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। চেয়ারম্যান ও নেম্বারদের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১০০ পরিবারের বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলিন হয়েছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে হাজারও বসতবাড়ি।

তিনি বলেন এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরে জানানো হয়েছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ওয়ালিফ মন্ডল জানান, আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে ভাঙ্গন কবলিতদের তালিকা প্রস্তুত করার চেষ্টা করছি।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিবার্হী প্রকৌশলী আবু রায়হান জানান, ভাঙন কবলিত বিভিন্ন এলাকায় জিও টিউব ও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।

তিস্তার ভাঙ্গনে প্রতিবছর প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয় দাবি বিশ্লেষকদের। ভাঙ্গনরোধে মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন চান তিস্তাপাড়ের মানুষ।