আন্তর্জাতিক

৬ হাজার বন্দিকে মুক্তি দিল মিয়ানমার


Warning: strlen() expects parameter 1 to be string, array given in /home/khalinews/public_html/wp-includes/functions.php on line 262
(Last Updated On: )

অন্তত ছয় হাজার বন্দিকে মুক্তি দিল মিয়ানমারের সেনা পরিচালিত সরকার। বলা হয়েছে, এদের সবার দোষ মাফ করে দেওয়া হয়েছে। মুক্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চারজন বিদেশি নাগরিক আছেন বলে জানা গেছে। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যের কূটনীতিক, অস্ট্রেলিয়ার অর্থনৈতিক পরামর্শদাতাও আছেন।

ডয়চে ভেলে বলছে, মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক রাষ্ট্রদূত ভিকি বোম্যান, অস্ট্রেলিয়ার অর্থনৈতিক পরামর্শদাতা সিন টারনেল এবং জাপানের সাংবাদিক তথা চিত্র পরিচালক টোরু কুবতা।

এ ছাড়াও এক মার্কিন বোটানিস্টকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। বৃহস্পতিবার সকালেই এ কথা ঘোষণা করেছে মিয়ানমার। তবে বন্দিদের ইতিমধ্যেই মুক্তি দেওয়া হয়ে গেছে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।

কেন হঠাৎ ছয় হাজার বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হলো, তা-ও স্পষ্ট নয়। প্রায় দুই বছর হতে চলল মিয়ানমারের শাসন ক্ষমতা সেনার হাতে। গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাত করে সেনা বিদ্রোহের মাধ্যমে তারা ক্ষমতা দখল করেছে। জেলে পাঠানো হয়েছে অং সান সুচি থেকে শুরু করে অধিকাংশ প্রথম সারির রাজনীতিকদের।

এই মুহূর্তে মিয়ানমারের জেলে প্রায় ১০ হাজার রাজনৈতিক বন্দি আছেন বলে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলির বক্তব্য। সেনা বিদ্রোহের পর মিয়ানমারে গণতন্ত্র ফেরানোর দাবিতে একের পর এক আন্দোলন হয়েছে।

সেনা সরকার তা কড়া হাতে দমন করেছে। আন্দোলনকারীদের দলে দলে জেলে ঢোকানো হয়েছে। জেলেও তাদের উপর নির্মম অত্যাচার চলেছে বলে অভিযোগ। বহু বন্দি হাঁটা-চলার ক্ষমতা হারিয়েছেন বলে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলির দাবি। তারই মধ্যে থেকে এদিন ছয় হাজার বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।

বস্তুত, এই চার ব্যক্তি ছাড়াও মিয়ানমারের জেলে বেশ কিছু বিদেশি নাগরিক এখনো বন্দি বলে জানা গেছে। তার মধ্যে সাংবাদিকও আছেন। তাদেরও একইসঙ্গে মুক্তি দেওয়া হবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।

কেন হঠাৎ ছয় হাজার বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হলো, তা-ও স্পষ্ট নয়। প্রায় দুই বছর হতে চলল মিয়ানমারের শাসন ক্ষমতা সেনার হাতে। গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাত করে সেনা বিদ্রোহের মাধ্যমে তারা ক্ষমতা দখল করেছে। জেলে পাঠানো হয়েছে অং সান সুচি থেকে শুরু করে অধিকাংশ প্রথম সারির রাজনীতিকদের।

এই মুহূর্তে মিয়ানমারের জেলে প্রায় ১০ হাজার রাজনৈতিক বন্দি আছেন বলে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলির বক্তব্য। সেনা বিদ্রোহের পর মিয়ানমারে গণতন্ত্র ফেরানোর দাবিতে একের পর এক আন্দোলন হয়েছে।

সেনা সরকার তা কড়া হাতে দমন করেছে। আন্দোলনকারীদের দলে দলে জেলে ঢোকানো হয়েছে। জেলেও তাদের উপর নির্মম অত্যাচার চলেছে বলে অভিযোগ। বহু বন্দি হাঁটা-চলার ক্ষমতা হারিয়েছেন বলে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলির দাবি। তারই মধ্যে থেকে এদিন ছয় হাজার বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।

বস্তুত, এই চার ব্যক্তি ছাড়াও মিয়ানমারের জেলে বেশ কিছু বিদেশি নাগরিক এখনো বন্দি বলে জানা গেছে। তার মধ্যে সাংবাদিকও আছেন। তাদেরও একইসঙ্গে মুক্তি দেওয়া হবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।

1Shares

facebook sharing button
twitter sharing button