চট্টগ্রাম

কর্ণফুলীর তীরে তৈরি হবে খেলার মাঠ ও বিনোদন স্পট


Warning: strlen() expects parameter 1 to be string, array given in /home/khalinews/public_html/wp-includes/functions.php on line 262
(Last Updated On: )

কর্ণফুলী নদীর তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে নগরবাসীর জন্য নতুন করে তৈরি করা হবে বিনোদন স্পট-পার্ক। কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী খাস জমিতে গড়ে তোলা হবে খেলার মাঠ।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী উন্মুক্ত সরকারি খাস জমিতে অপদখল ও নদী দূষণ প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুশাসন বাস্তবায়নে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং জেলা প্রশাসনের এর যৌথ উদ্যোগে পার্ক ও খেলার মাঠ নির্মাণ হবে।

বুধবার (১২ জুলাই) সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, ফিরিঙ্গিবাজার এলাকায় জেলা প্রশাসন কর্তৃক প্রস্তাবিত স্থান পরিদর্শন করেন।

জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান এ সময় চসিক মেয়রকে কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী খাস জমিতে সবুজ বিস্তীর্ণ পার্ক ও খেলার মাঠ নির্মাণের ক্ষেত্রে সহযোগিতার আহ্বান জানান।

এসময় মেয়রের কাছে স্থানীয় কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব সহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিগণ এ

এলাকার জনগণের দীর্ঘদিনের দাবি হিসেবে খেলার মাঠ ও পার্ক গড়ে তোলার কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানান।

দ্রুত সময়ে এ কার্যক্রমের বাস্তবায়ন যেনো চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন করে, এজন্য মেয়র মহোদয়কে উপস্থিত এলাকাবাসী দাবি জানান।

চসিক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, জেলা প্রশাসনের খাস জমিতে কর্ণফুলী নদী সুরক্ষিত রেখে নদীর সৌন্দর্য উপভোগের জন্য এবং শিশু-কিশোরদের খেলাধুলার সুযোগ করে দিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিস্তীর্ণ সবুজ পার্ক ও খেলার মাঠ গড়ে তোলা হবে। এখানে পার্ক, বিনোদনের যাবতীয় উপকরণ ও ওয়াকওয়ে করতে যত অর্থায়ন লাগুক, তা সিটি করপোরেশন করবে।

জেলা প্রশাসক চট্টগ্রাম আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, আর.এস জরীপ থেকে শুরু করে হাল বিএস জরীপে কর্ণফুলী নদী তীরবর্তী খাস জমিতে অবৈধ দখল প্রতিরোধে নদী তীরবর্তী উন্মুক্ত জমিতে পার্ক ও খেলার মাঠ গড়ে তোলা হবে। উন্মুক্ত গ্রীণ জোন ও পার্কটি নগরবাসীর চিত্ত বিনোদনের জন্য একটা বিশেষ আকর্ষণ হবে।

জেলা প্রশাসনের রেকর্ডীয় সরকারি খাস জমিতে নগরবাসীর চিত্ত বিনোদনের চাহিদা পূরণ করতে; কর্ণফুলী নদীর অপার সৌন্দর্য উপভোগের সুযোগ করে দিতে এবং শিশু-কিশোরদের খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টিতে এ উদ্যোগ নিয়েছি।এতে করে নদী তীরবর্তী উন্মুক্ত এই জায়গাটি অপদখলের হাত থেকে রক্ষা পাবে।