চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে হেলে পড়ল চারতলা ভবন


Warning: strlen() expects parameter 1 to be string, array given in /home/khalinews/public_html/wp-includes/functions.php on line 262
(Last Updated On: )

চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজিদ এলাকায় হেলে পড়েছে চারতলা একটি ভবন। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে বায়েজিদ বোস্তামী থানার রৌফাবাদ হাউজিং সোসাইটির ‘খোরশেদ ম্যানশন’ নামের ভবনটি হেলে পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে ভবনটি ঘিরে রাখে। হেলে পড়া ভবন থেকে ২৫ পরিবারকে নিরাপদে সরিয়ে নিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

নগরের বায়েজিদ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার হারুন পাশা বলেন, ‘খোরশেদ ম্যানশনের পাশে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের আওতায় খাল খনন চলছে। খননের কারণে খাল থেকে গভীর করে মাটি কেটে সরিয়ে ফেলায় খাল পাড়ের ভবনটি দুর্বল হয়ে যায়। ভবনের উত্তর পাশের দুটি পিলার ভেঙে যায়। এতে ভবনটি হেলে পড়ে। এটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। এটির কারণে পাশের দুটি ভবনও ঝুঁকিতে রয়েছে। তিনটি ভবন থেকে ২৫টি পরিবারকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’

হেলে পড়া ভবনের মালিক খোরশেদ আলম বলেন, ‘চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ থেকে ২০০৭ সালে পাঁচতলা ভবনের অনুমোদন নিয়ে তিনি চারতলা পর্যন্ত নির্মাণ করেন। তার ভবনটি খালের পাড়েই। গত তিন-চার দিন ধরে ভবনের পাশে সিটি করপোরেশনের খাল খনন প্রকল্পের আওতায় খালে মাটি কাটা চলছে। গভীর করে মাটি কাটায় ভবনের ফাউন্ডেশন দুর্বল হয়ে পড়ে। মাটি সরে যাওয়ায় তার ভবনটি হেলে পড়েছে। ভবনের উত্তর পাশে দুটি পিলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার ভবনে সিডিএর অনুমোদন রয়েছে।’

আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুম অপারেটর জালাল আহমেদ বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টা ১৮ মিনিটে তাদের কাছে ভবন হেলে পড়ার খবর আসে। তার পর তাদের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে থাকা লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়।’

বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত সুজন কুমার দে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ অবস্থান করছে। কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ভবনের বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’

জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাহ আলীর মোবাইলে ফোন করলেও তিনি ফোন ধরেননি। চট্টগ্রাম উন্নয়ন করআলম বলেন, ‘চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ থেকে ২০০৭ সালে পাঁচতলা ভবনের অনুমোদন নিয়ে তিনি চারতলা পর্যন্ত নির্মাণ করেন। তার ভবনটি খালের পাড়েই। গত তিন-চার দিন ধরে ভবনের পাশে সিটি করপোরেশনের খাল খনন প্রকল্পের আওতায় খালে মাটি কাটা চলছে। গভীর করে মাটি কাটায় ভবনের ফাউন্ডেশন দুর্বল হয়ে পড়ে। মাটি সরে যাওয়ায় তার ভবনটি হেলে পড়েছে। ভবনের উত্তর পাশে দুটি পিলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার ভবনে সিডিএর অনুমোদন রয়েছে।’

আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুম অপারেটর জালাল আহমেদ বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টা ১৮ মিনিটে তাদের কাছে ভবন হেলে পড়ার খবর আসে। তার পর তাদের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে থাকা লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়।’

বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত সুজন কুমার দে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ অবস্থান করছে। কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ভবনের বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’

জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাহ আলীর মোবাইলে ফোন করলেও তিনি ফোন ধরেননি। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অথরাইজড অফিসার তানজিব হোসেনও ফোন ধরেননি।